হাউজবোটে টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ
জুন থেকে সেপ্টেম্বর — টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময়। এই সময় হাওর থাকে কানায় কানায় পানিতে পূর্ণ। চোখ যতদূর যায় শুধু পানি আর প্রকৃতির মায়া। হাওর ট্রিপ মানেই ভরপুর খানা দানা।বাংলাদেশের দুইটা ট্যুরিস্ট স্পটে খাবারের বেশ সুনাম। তার ভেতর টাঙ্গুয়ার হাওর অন্যতম।২ দিনে ৫ বেলা খাবার আর ৪ বেলা নাস্তা। সাথে হাওরে ভেসে ভেসে চা খাওয়া তো আছেই।
রাতে স্পেশাল হাঁস ভূনা টাঙ্গুয়ার হাওর ট্যুর কে জাস্ট ওয়াও করে তুলে ।
এমন ওয়াও ওয়াও জিভে জল আনা খাবারের স্বাদ নিতে চাইলেও একবার হাওরে আসা উচিত।
আমাদের প্রতি নিয়ত ট্রিপ চলছে আপনি কবে আসবেন?
নান্দনিক ইন্টেরিয়র
সুপ্রশস্ত রুম, একপাশের পুরো দেয়াল জুড়ে জানালা।
প্রাইভেট ব্যালকনি
এটাচড ওয়াশরুম
কিং সাইজ বেড
এমিনিটিজ ( টিস্যু, সোপ, শ্যাম্পু, টুথ পেষ্ট)
আছে অসংখ্য গল্পের বই।
আড্ডা দেয়ার জন্য আমাদের আছে বসার জায়গাসহ লবি।
ছাদে আছে মনোমুগ্ধকর ডাইনিং স্পেস।
স্পেশাল ডুপ্লেক্স রুম।
দক্ষ ও সুনিপুণ বাবুর্চি।
দক্ষ স্টাফ।
আঁকিবুঁকি দেয়াল, যা ফটোগ্রাফি-বান্ধব।
সার্বক্ষণিক সেলফ-মেইড চা এর ব্যবস্থা।
ইলেকট্রনিক ডিভাইস চার্জ দেয়ার সুব্যবস্থা।
জেনারেটর ও কারেন্টের ব্যবস্থা।
ফুড মেন্যু:
সকালের নাস্তা:
চিকেন খিচুড়ি, বেগুন ভাজি, আচার, সালাদ, দুধ চা।
দুপুরের স্ন্যাকস:
সিজোনাল অ্যাভেইলএবল ফ্রুটস।
দুপুরের খাবার:
মাছের কারি,মুরগীর ঝাল ফ্রাই, শাক ভাজি, ভর্তা, ঘন-ডাল ও সাদা-ভাত।
বিকেলের স্ন্যাকস:
চিকেন মায়ো স্যান্ডউইচ, দুধচা/ চিম চপ, ঝালঝুরিতে মুড়ি মাখা, দুধচা।
রাতের খাবার:
হাঁসের মাংসের কারি,মাছ ফ্রাই, শুটকি ভুনা, মুড়িঘণ্ট, ঘন-ডাল ও সাদা-ভাত।
দ্বিতীয় দিন:
সকালের নাস্তা:
সাদা পোলাও, ডিমের কোরমা/চিকেন আখনী বেগুন/পটল ভাজা, সালাদ, আচার, দুধচা।
দুপুরের স্ন্যাকস:
সিজোনাল অ্যাভেইলএবল ফ্রুটস।
দুপুরের খাবার:
দেশি মুরগির ঝাল ফ্রাই, সবজি, ভর্তা, লাউ-চিংড়ি, ঘন-ডাল ও সাদা-ভাত।
বিকেলের স্ন্যাক্সস:
ভেজিটেবল নুডুলস, দুধচা।
দ্রষ্টব্য:
কাঁচামালের প্রাপ্যতার উপরে খাবারের মেন্যুতে ঈষৎ পরিবর্তন হতে পারে। কোন স্পেশাল খাবারের রিকোয়ারমেন্ট থাকলে ট্রিপের পূর্বে যোগাযোগ করে নেবার অনুরোধ করা যাচ্ছে।
ভ্রমণের সময়কালঃ ০৩ রাত ০২ দিন
ভ্রমণ খরচঃ **** টাকা থেকে শুরু নন এসি বাস ( ১০-১২ জন )
স্পট সমূহ
ওয়াচ টাওয়ার
ট্যাকের ঘাট
নীলাদ্রি লেক
যাদুকাটা নদী
শিমুল বাগান
বারিক্কা টিলা
টাঙ্গুয়ার হাওড় সহ ছোটবড় আরো কয়েকটি হাওড়
লাকমাছড়া ঝর্ণা
❐ ভ্রমণের মধ্যে যা যা থাকছে
• ঢাকা – সুনামগঞ্জ – ঢাকা নন এসি ট্রেনের টিকিট।
• দুই দিনের জন্য রিজার্ভ হাউজবোট।
• লাকমা ছড়া যাবার জন্য ইজিবাইক খরচ।
• ০৫ বেলা মূল খাবার।
• ০৪ বেলা স্নেকস।
• শিমুল বাগান এবং হাসন রাজার জাদুঘরের প্রবেশ ফি।
• লাইফ জ্যাকেট।
• ফটোগ্রাফি।
• অভিজ্ঞ কো-অর্ডিনেটর।
খাদ্য তালিকা/ম্যানু
প্রথম দিন
সকালের নাস্তা: পাউরুটি, জেলি, সেদ্ধ ডিম, কলা, চা, মিনারেল ওয়াটার / ০২ পরোটা, ভাজি, ডিম, চা, মিনারেল ওয়াটার।
সকালের স্নেকস: বিস্কুট / ড্রাই কেক, চা।
দুপুরের খাবার: সাদা ভাত, হাওরের তাজা মাছ, দেশি মুরগী, ৩ প্রকার ভর্তা, ডাল, সালাদ, মিনারেল ওয়াটার।
বিকালের স্নেকস: মুড়ি ভর্তা, চা।
রাতের খাবার: সাদা ভাত, হাঁসের মাংস, ফিস ফ্রাই, সবজি ভাজি, ডাল, সালাদ, কোমল পানীয়, মিনারেল ওয়াটার।
দ্বিতীয় দিন
সকালের নাস্তা: খিচুড়ি ,বেগুন ভাজা, ডিম কারি/ ডিম ভাজি, আচার,সালাদ, মিনারেল ওয়াটার।
সকালের স্নেকস: বিস্কুট, চা।
দুপুরের খাবার: সাদা ভাত, হাওরের ২ প্রকার তাজা মাছ, ২ রকমের ভর্তা, ডাল, সালাদ, মিনারেল ওয়াটার।
বিকালের স্নেকস: নুডুলস, চা।
বিশেষ দ্রষ্টব্য
০১. বোটে সার্বক্ষণিক ফিল্টার পানির সু-ব্যবস্থা আছে।
০২. বাজারে পাওয়ার উপর নির্ভর করে খাবার মেন্যু পরিবর্তন হতে পারে।
হাউজ বোটের সুবিধা
• আধুনিক মানের ৬টি লক ডোর কেবিন রয়েছে।
• প্রতিটি কেবিনের সাথে থাকছে হাই কমোডসহ অ্যাটাচড বাথরুম।
• প্রতিটি কেবিনে আছে মোবাইল সহ অন্যান্য গ্যাজেট চার্জের সু ব্যবস্থা।
• নিরাপত্তা বিবেচনায় প্রতি কেবিনে লকারের সুব্যবস্থা।
• প্রতি কেবিনে লাইট ও ফ্যানের ব্যবস্থা।
• সার্বক্ষণিক জেনারেটরের সুবিধা।
• একসাথে আড্ডা দেয়া ও হাওরের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য সুবিশাল লবি।
• ফায়ার এক্সটিংগুইশার।
• লাইফ জ্যাকেট ও লাইফ বয়া।
• নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সি সি টিভি ক্যামেরা।
• বিনোদনের জন্য ম্যাগাজিন, গল্প, উপন্যাস, ব্লুটুথ স্পিকার, লুডু সহ প্লেইং কার্ডের ব্যবস্থা।
• স্মোক জোন।
• স্যাটেলাইট ট্রেকিং সিস্টেম।
• রাতের আকাশ উপভোগ করতে রয়েছে ৬৫ ফিট লম্বা রুফটপ।
• ট্রিপ শুরুর আগে-পরে বিশ্রাম নেওয়া এবং ব্যাগপত্র রাখার সুব্যবস্থা।
যাত্রার দিন
রাত ১১.০০টায় জয়দেবপুর থেকে সুনামগঞ্জের উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা শুরু।
ভ্রমণের ১ম দিন
সকালেই পৌঁছে যাব সুনামগঞ্জ শহরে। সেখান থেকে যাব সরাসরি ঘাটে। তারপর আমরা বোটে উঠে রওনা দিব হাওরে। বোটেই সেরে নিব সকালের নাস্তা। প্রথমেই চলে যাব ওয়াচ টাওয়ার, যেখান থেকে আপনি হাওরকে পাখির চোখে দেখতে পারবেন। এইখানে গোসল সেরে দুপুরের খাবার সেরে নিব। তারপর আমাদের পরবর্তী গন্তব্য টেকের ঘাট। সেখানে পৌঁছে প্রথমে ইজি বাইক নিয়ে চলে যাব লাকমাছড়া। সেখান থেকে চলে আসবো শহীদ সিরাজি লেক (নীলাদ্রি লেক)। পড়ন্ত বিকেলে লেকের পাশে ছোট টিলায় বসে সবাই মিলে আড্ডা দিব। সন্ধ্যার পর টেকের ঘাট বাজার ঘুরে আমাদের নৌকায় চলে যাব। রাতের খাবারের পর নৌকায় রাত্রী যাপন।
ভ্রমণের ২য় দিন
সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নিব, কেউ চাইলে স্বচ্ছ লেকের জলে গোসল করেও নিতে পারেন। তারপর যাদুকাটা নদী দিয়ে শিমুল বাগানের উদ্দ্যশ্যে যাত্রা শুরু করবো। যেতে যেতেই সেরে নিব সকালের নাস্তা আর উপভোগ করবো যাদুকাটা নদী এবং মেঘালয়ের পাহাড়ের অপরূপ মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য্য। শিমুল বাগান পৌঁছে ঘুরা শেষে রওনা দিব বারিক্কা টিলার দিকে। বারিক্কা টিলা থেকে মেঘালয়ের অপরূপ সোন্দর্য্য উপভোগ করবো। এরপর যাদুকাটা নদিতে গোসল সেরে নিব। আমাদের বোটের মধ্যেই আছে গোসলের ব্যবস্থা। যারা নদীতে নামতে ভয় পাবেন তারা বোটেই গোসল সেরে নিতে পারবেন। তারপর আমারা যাত্রা শুরু করবো সুনামগঞ্জের উদ্দ্যশ্যে। নৌকা চলতে চলতে সেরে নিব দুপুরের খাবার। সুনামগঞ্জ শহরে পৌঁছে আমরা চলে যাব হাসন রাজার জাদুঘরে। সেখান থেকে চলে যাব রাতের আহারের জন্য। রাতের খাবার শেষে ঢাকার উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা শুরু করব।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
09638204706
WhatsApp: +880 1676870519 (24/7)
WhatsApp: +880 1711385541
amhmYXlzYWwgfCBnbWFpbCAhIGNvbQ==
www.lobeliatoursandtravel.com
অফিসের ঠিকানা: House#109/A, Road@Habibullah Soroni,Joydebpur, Gazipur,
#ভিসা #ভিসাপ্রসেসিং #বিদেশভ্রমন #lobelia #stikervisa #EVisa#traveltheworld #visabangladesh #visaprocessingservices #tourist #travel #VisaSupport