🌕 জ্যোৎস্নার আলোয় নোঙর ফেলি ঘাটে ঘাটে...
কুয়াশার চাদরে মোড়া হেমন্তের সকাল,
নদীর বুক জুড়ে ভেসে চলা একদল মানুষ,
চায়ের কাপ থেকে উঠছে ধোঁয়া,
আর আকাশে ছড়িয়ে পড়ছে জ্যোৎস্নার আলো—
এমন দৃশ্য যদি সত্যি নিজের চোখে দেখতে পারো? 🌫🚤
এই নভেম্বরেই শুরু হচ্ছে এক অনন্য নদীপথ অভিযান—
সুরমা থেকে পদ্মা, হাওর থেকে মহানদী—বাংলার জলরেখা ধরে এক স্বপ্নযাত্রা।
সুরমার বুক চিরে যাত্রা শুরু করে ধনু, ঘোড়াউত্রা, মেঘনা, ধলেশ্বরী পেরিয়ে পৌঁছে যাবো মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিবাহী গাউদিয়া ও ডহরি খাল ছুঁয়ে—
শেষ ঠিকানা, মহানদী পদ্মার ঘাটে।
চায়ের কাপে নদীর গন্ধ, পিঠার ধোঁয়ায় শীতের উষ্ণতা,
পথে পথে জেলেদের জালে ধরা টাটকা মাছ, ভেসে আসা গ্রামবাংলার সুবাস আর মাটির গান।
তিন দিন আর দুই রাতের এই ভ্রমণ—
শুধু একটি ট্রিপ নয়,
🌾 একটি অভিজ্ঞতা, একটি স্মৃতির কবিতা।
🗓 যাত্রা পরিকল্পনা
চেক-ইন: ৬ নভেম্বর বিকেলের পর থেকে
যাত্রা শুরু: ৭ নভেম্বর ভোরে, সুনামগঞ্জের সাচনা থেকে
সমাপ্তি: ৯ নভেম্বর (সম্ভাব্য), পদ্মার মাওয়া বা লৌহজং ঘাটে
🚢 পথনির্দেশ:
৭ নভেম্বর: সাচনা → ইটনা (৫৪ নটিক্যাল মাইল)
৮ নভেম্বর: ইটনা → ধনু ও ঘোড়াউত্রা নদী হয়ে → মেঘনা → ভৈরব
৯ নভেম্বর: ভৈরব → ডহরি খাল বা লৌহজং (পদ্মা)
⛵ চাইলে পথে নামতে পারেন কিশোরগঞ্জের বালিখোলা, ভৈরব বা অন্য ঘাটে—
আবার কেউ চাইলে ভৈরব থেকেই যোগ দিতে পারেন আমাদের নদীপথ অভিযানে।
💰 ইভেন্ট ফি:
🔹 ফুল ট্রিপ (সুনামগঞ্জ → পদ্মা)
১ঃ২ কেবিন শেয়ারিং – ৳৮,৫০০
১ঃ৩ কেবিন শেয়ারিং – ৳৬,৫০০
🔹 পার্শিয়াল ট্রিপ (সুনামগঞ্জ–ইটনা / ভৈরব–মাওয়া)
১ঃ২ কেবিন শেয়ারিং – ৳৭,০০০
১ঃ৩ কেবিন শেয়ারিং – ৳৫,৫০০
🍛 যা যা থাকছে:
✅ তিন দিনের সম্পূর্ণ বোট ট্রিপ (সুনামগঞ্জ থেকে ঢাকা পর্যন্ত)
✅ প্রতিদিন তিনবেলা দেশি খাবার
✅ দুই বেলা স্ন্যাক্স, চা এবং ভোরের কুয়াশায় নাশতা
✅ হাওরের ভোর, নদীর জ্যোৎস্না আর সন্ধ্যার ঢেউ ছুঁয়ে থাকা স্মৃতি
⚠ নোট:
জোয়ার-ভাটা বা যান্ত্রিক কারণে রুট ও সময়সূচিতে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
🌊 এই নভেম্বর—নিজেকে একটু হারিয়ে ফেলুন নদীর স্রোতে...
যাত্রা শুধু গন্তব্যে নয়, গল্পে রূপ নিক আপনার প্রতিটি মুহূর্ত।
“জ্যোৎস্নার আলোয় নোঙর ফেলি ঘাটে ঘাটে...” 🌕
🎟 বুকিং চলছে এখনো!
📍 আসন সীমিত — আগে বুকিং করলে পাবেন পছন্দের কেবিন 🌾
📞 যোগাযোগ করুনঃ 01604494244