ধুপপানি, বিশাল এই ঝর্ণা দেখতে যেমন চমৎকার, জয় করাও তেমনি রোমাঞ্চকর ব্যাপার। যেহেতু বৃষ্টি পুরোপুরিভাবে শুরু হয়ে গেছে সুতরাং আশা রাখি এবারও ধুপপানির আসল সৌন্দর্য আমরা দেখতে পারব। আর পরিবারটা যদি হয় জোছনাতরী এই প্রিয় ঝর্ণা ধুপপানিতে যাওয়ার সুযোগ তাহলে ত কোন কথাই নাই। সাথে থাকছে আরো দুটো সুন্দরী ঝর্ণা ণকাটা ও মুপ্পোছড়া। যে কেউ জয়েন করতে পারেন আমাদের সাথে।
যাত্রা শুরু: ২৫ সেপ্টেম্বর ১০ টা
যাত্রা শেষ: ২৮ সেপ্টেম্বর সকাল ৬ টা
ইভেন্ট ফি: ৫৫০০ টাকা
বুকিং মানি : ৩০০০ টাকা
টিম সাইজ: ২৪ জন
বুকিং ডেডলাইন: ২০ সেপ্টেম্বর
আপনার প্যাকেজটি দুইটি উপায়ে বুকিং কনফার্ম করতে পারেন:
১। ব্যাংক ডিপোজিট এর মাধ্যমে বুকিং কনফার্ম:
#DBBL Bank Account:
Account Name: MD. Akram Hossain
Account No: 107.151.105382
Branch : Lalmatia
২। বিকাশ কিংবা নগদ এর মাধ্যমে বুকিং কনফার্ম:
01793183508(bkash/nagad personal)
ইভেন্ট ডিটেইলস:
২৫ সেপ্টেম্বর
রাতের বাসে (নন এসি) ঢাকা ছাড়ব।
২৬ সেপ্টেম্বর
সকালে কাপ্তাই পৌঁছে ট্রলারে করে বিলাইছড়ি চলে যাব। সেখানে হোটেলে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে নৌকায় আমরা উলুছড়ি রওনা হব। রাইক্ষং খাল ধরে চারপাশের পরিবেশে বিমোহিত হতে হতে ঘন্টা ২ এর মধ্যে উলুছড়ি পৌঁছে যাবো। তারপর সেখান থেকে লোকাল গাইড নিয়ে পাহাড় আর ঝিরিপথ ধরে ট্রেকিং শুরু। ১/২ ঘন্টা হেঁটে ধুপপানি পাড়া হয়ে ধুপপানি ঝর্না। সেখানে কিছুক্ষন কাটিয়ে একইট্রেলে ফিরে এসে রাতে বিলাইছড়ি থাকব।
২৭ সেপ্টেম্বর
ভোরে উঠে নাস্তা সেরে বাঙ্গালকাটা হয়ে সাথে লোকাল গাইড নিয়ে ১/২ ঘন্টা ট্রেক করে প্রথমে আমরা যাব ন-কাটা ঝর্ণায়। এরপর ৩০/৫০ মিনিট হাঁটলেই মুপ্পছড়ায় পৌছে যাবো। সেখানে কিছুক্ষন কাটিয়ে একইট্রেলে ফিরে কাপ্তাইয়ের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ব। কাপ্তাই পৌঁছে নাস্তা সেরে বাসে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হব।
২৮সেপ্টেম্বর
রবিবার সকাল সকালই ঢাকায় থাকবো।
* দুই দিন আমাদের দুপুরে কোন ভারি খাবার থাকবে না। শুকনা খাবার যেমন বিস্কুট, নুডুলস, কলা ইত্যাদি থাকবে।
লক্ষ্য করে পড়ুন ঃ
১। এটি একটি ট্রেকিং ট্রিপ, আমাদের কে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা ট্রেকিং করতে হবে। তাই ট্রেকিং এর অভিজ্ঞদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
২। প্রথমেই একটি ভ্রমণ পিপাসু এডভেঞ্চার প্রিয় মন থাকতে হবে।
৩। ভ্রমণ সুন্দর মত পরিচালনা করার জন্য সবাই আয়োজকদের সর্বাত্মক সহায়তা করতে হবে।
৪। আমরা শালিনতার মধ্যে থেকে সর্বোচ্চ আনন্দ উপভোগ করব।
৫। পরিবেশের ও প্রকৃতির ক্ষতি হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৬। স্থানীয়দের সাথে কোন রকম বিরূপ আচরণ করা যাবে না। নতুন কারো সাথে কথা বলার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে আয়োজকদের সহায়তা নিতে হবে।
৭। অনাকাঙ্ক্ষিত যে কোন প্রকার দুর্ঘটনা সকলে মিলে মোকাবেলা করতে হবে
৮।দুর্গম পাহাড়ে সব সুযোগ সুবিধা হাতের কাছে পাবেন না। তাই সকল পরিস্তিতির সাথে মানিয়ে নেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে।
৯।ভ্রমণে অবশ্যই যেকোন প্রকার মাদকদ্রব্য বহন ও গ্রহণ করা
সম্পূর্ণরূপে নিষেধ।কেউ যদি ট্যুরে ইহা বহন ও গ্রহণ করে থাকেন তাহলে তাঁহাকে টিম থেকে সেই মুহূর্তে বের হরে দেয়া হবে।