আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাই ✊🏼🇧🇩 | গণঅভ্যুত্থান কোন আইন বা সংবিধানের ভিত্তিতে হয়নি!
Advertisement
৫ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে—আর না! তবে শুধুমাত্র একটি দিনে রাস্তায় নামা যথেষ্ট নয়। জুলাই মাসের এই গণচেতনা ও প্রতিবাদের স্পিরিট আমাদের ধরে রাখতে হবে।
যে রাজনৈতিক দল ঠান্ডা মাথায় গুলি চালিয়ে সাধারণ নাগরিক হত্যা করতে পারে, যারা জনগণের কণ্ঠরোধ করতে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে, তারা ফ্যাসিস্ট—তাদের গণতন্ত্রে কোনো স্থান থাকতে পারে না।
আওয়ামী লীগকে আইন বা সংবিধানের ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে নিষিদ্ধ করা কঠিন, কারণ গণঅভ্যুত্থান নিজেই কোনো প্রচলিত আইনের ভিত্তিতে হয় না। এটা জনগণের আবেগ, নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিক্রিয়া এবং ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর একটি বাস্তব প্রতিবাদ।
আজ সময় এসেছে জনগণের এই দাবিকে স্পষ্টভাবে উচ্চারণ করার—
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করুন।
কারণ যারা জনগণকে হত্যা করে, তারা যদি পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসে, তাহলে যারা সত্য বলেছে, যারা গণঅভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করেছে—তাদের জন্য অপেক্ষা করবে শুধু নির্যাতন আর মৃত্যু।
যে রাজনৈতিক দল ঠান্ডা মাথায় গুলি চালিয়ে সাধারণ নাগরিক হত্যা করতে পারে, যারা জনগণের কণ্ঠরোধ করতে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে, তারা ফ্যাসিস্ট—তাদের গণতন্ত্রে কোনো স্থান থাকতে পারে না।
আওয়ামী লীগকে আইন বা সংবিধানের ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে নিষিদ্ধ করা কঠিন, কারণ গণঅভ্যুত্থান নিজেই কোনো প্রচলিত আইনের ভিত্তিতে হয় না। এটা জনগণের আবেগ, নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিক্রিয়া এবং ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর একটি বাস্তব প্রতিবাদ।
আজ সময় এসেছে জনগণের এই দাবিকে স্পষ্টভাবে উচ্চারণ করার—
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করুন।
কারণ যারা জনগণকে হত্যা করে, তারা যদি পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসে, তাহলে যারা সত্য বলেছে, যারা গণঅভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করেছে—তাদের জন্য অপেক্ষা করবে শুধু নির্যাতন আর মৃত্যু।
Advertisement